অসুস্থতা

 শ্বেত ও কুষ্ঠ রোগ থেকে পানাহ

اَللَّهُمَّ اِنِّىْ اَعُوْذُ بِكَ مِنَ الْبَرَصِ وَ الْجُنُوْنِ وَ الْجُذَامِ وَمِنْ سَىِّءِ الْاَسْقَامِ

উচ্চারণ :

আল্লহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিনাল বারসি ওয়াল জুনুনি ওয়াল জুযামি ওয়া মিন ছাইয়্যি ইল আসক্বম

অর্থ :

হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে আশ্রয় চাই শ্বেতকুষ্ঠ উন্মাদনা, কুষ্ঠরোগ এবং সমস্ত খারাপ রোগ হতে।

ফজিলত :

হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে আশ্রয় চাই শ্বেতকুষ্ঠ উন্মাদনা, কুষ্ঠরোগ এবং সমস্ত খারাপ রোগ হতে।

رَبِّ  اَنِّـىْ  مَـسَّـنِـىَ  الـضُّـرُّ  وَاَنْـتَ  اَرْحَـمُ  الـرّحِـمِـيْـنَ

উচ্চারণ :

রাব্বি আন্নি মাস্‌সানিয়াদ্দ্বুর্‌রু ওয়া আন্তা আরহামুর্‌ রাহিমিন।

অর্থ :

আমি দুঃখ-কষ্টে পড়েছি, তুমিতো সর্বশ্রেষ্ঠ দয়ালু।

ফজিলত :

আমি দুঃখ-কষ্টে পড়েছি, তুমিতো সর্বশ্রেষ্ঠ দয়ালু।

أَعُوذُ بِاللَّهِ وَقُدْرَتِهِ مِنْ شَرِّ مَا أَجِدُ وَأُحَاذِرُ

উচ্চারণ :

আউযুবিল্লাহি ওয়া ক্বুদরতিহী মিন শাররি মা-আজিদু ওয়া উহা-যিরু।

অর্থ :

আমি আল্লাহ ও তাঁর কুদরতের কাছে আশ্রয় নিচ্ছি আমি যা অনুভব করছি এবং ভয় করছি তার অকল্যাণ থেকে।

ফজিলত :

আমি আল্লাহ ও তাঁর কুদরতের কাছে আশ্রয় নিচ্ছি আমি যা অনুভব করছি এবং ভয় করছি তার অকল্যাণ থেকে।

بِسْمِ اللّٰهِ الْكَبِيْرِ اَعُوْذُ بِاللّٰهِ الْعَظِيْمِ مِنْ شَرِّ كُلِّ عِرْقٍ نَّعَّارٍ وَمِنْ شَرِّ حَرِّ النَّارِ .

উচ্চারণ :

বিসমিল্লাাহিল কাবীরি আ‘ঊযুবিল্লাা হিল ‘আযীমি মিন শাররি কুল্লি ‘ইরক্বিন না‘আা রিন ওয়া মিন শাররি হার রিন্নাার।

অর্থ :

অর্থঃ মহান আল্লাহর নামের সাথে আমি মহান আল্লাহ তা‘আলার আশ্রয় গ্রহণ করছি প্রত্যেক উত্তেজিত ধমনীর অনিষ্ট হতে এবং দোযখের উত্তাপের অনিষ্ট হতে।

ফজিলত :

অর্থঃ মহান আল্লাহর নামের সাথে আমি মহান আল্লাহ তা‘আলার আশ্রয় গ্রহণ করছি প্রত্যেক উত্তেজিত ধমনীর অনিষ্ট হতে এবং দোযখের উত্তাপের অনিষ্ট হতে।

لاَ بَأْسَ طَهُورٌ إِنْ شَاءَ اللَّهُ >> أَسْأَلُ اللَّهَ الْعَظِيمَ رَبَّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ أَنْ يَشْفِيَكَ

উচ্চারণ :

লা বা’সা তাহুরুন ইন-শা-আল্লাহ >> আস আলুল্লাাহাল ‘আযীম রব্বাল ‘আরশিল ‘আযীম আইঁ ইয়াশ ফিয়াক। (৭ বার)

অর্থ :

বিচলিত হওয়ার কোন কারণ নেই। (আপনি সুস্থ হয়ে যাবেন) ইনশাআল্লাহ্‌ এই রোগ (বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ অপবিত্রতা হতে) পবিত্রতা সাধনকারী। + এরপরে সাতবার এই দুআ পড়বে : আমি আরশে আযীমের মালিক, মহান আল্লাহ্‌ তাআলার নিকট আপনার সুস্থতার জন্যে দু’আ করছি।

ফজিলত :

বিচলিত হওয়ার কোন কারণ নেই। (আপনি সুস্থ হয়ে যাবেন) ইনশাআল্লাহ্‌ এই রোগ (বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ অপবিত্রতা হতে) পবিত্রতা সাধনকারী। + এরপরে সাতবার এই দুআ পড়বে : আমি আরশে আযীমের মালিক, মহান আল্লাহ্‌ তাআলার নিকট আপনার সুস্থতার জন্যে দু’আ করছি।

اللّٰهُمَّ عَافِنِيْ فِيْ بَدَنِيْ، اللّٰهُمَّ عَافِنِيْ فِيْ سَمْعِيْ، اللّٰهُمَّ عَافِنِيْ فِيْ بَصَرِيْ، لَا إِلٰهَ إِلَّا أَنْتَ، اللّٰهُمَّ إِنِّيْ أَعُوْذُ بِكَ مِنَ الْكُفْرِ، وَالْفَقْرِ، اللّٰهُمَّ إِنِّيْ أَعُوْذُ بِكَ مِنْ عَذَابِ الْقَبْرِ، لَا إِلٰهَ إِلَّا أَنْتَ .

উচ্চারণ :

আল্লাহুম্মা আফিনি ফি বাদানি, আল্লাহুম্মা আফিনি ফি সাময়ি, আল্লাহুম্মা আফিনি ফি বাসারি, লা ইলাহা ইল্লা আন্তা, আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল কুফরি, ওয়াল ফাকরি, আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন আজাবিল কাবরি, লা ইলাহা ইল্লা আন্তা।

অর্থ :

হে আল্লাহ! আপনি আমাকে শারীরিক সুস্থতা ও নিরাপত্তা দান করুন। হে আল্লাহ! আমার শ্রবণে সুস্থতা ও নিরাপত্তা দান করুন। আমার দৃষ্টিতে সুস্থতা ও নিরাপত্তা দান করুন। আপনি ব্যতিত কোনো ইলাহ নেই। হে আল্লাহ! আমি আপনার আশ্রয় গ্রহণ করছি কুফুরী ও দারিদ্র্য থেকে। হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে পানাহ চাই কবরের আজাব থেকে। আপনি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই।

ফজিলত :

হে আল্লাহ! আপনি আমাকে শারীরিক সুস্থতা ও নিরাপত্তা দান করুন। হে আল্লাহ! আমার শ্রবণে সুস্থতা ও নিরাপত্তা দান করুন। আমার দৃষ্টিতে সুস্থতা ও নিরাপত্তা দান করুন। আপনি ব্যতিত কোনো ইলাহ নেই। হে আল্লাহ! আমি আপনার আশ্রয় গ্রহণ করছি কুফুরী ও দারিদ্র্য থেকে। হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে পানাহ চাই কবরের আজাব থেকে। আপনি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই।

উচ্চারণ :

অর্থ :

রোগ মুক্তির ৬ টি আয়াতঃ পবিত্র কুরআনে কারীমের ৬ টি আয়াত ""আয়াতে শেফা বা রোগ মুক্তির আয়াত"" নামে পরিচিত। এগুলো পড়ার পূর্বে সুরা ফাতিহা পড়ে নেয়া উত্তম। আয়াতগুলো হচ্ছে: ১. সুরা তাওবার ১৪ নং আয়াত, – وَيفِ صُدُورَ قَوْمٍ مُؤْمِنِينَ উচ্চারণ- ওয়া ইয়াশফি ছুদু-রা ক্বাওমিম মু’মিনি-ন।  অর্থ : এবং আল্লাহ মু’মিনদের (মুসলমানদের) অন্তরসমূহ শান্ত করে দেন। ২. সুরা ইউনূসের ৫৭ নং আয়াত, وَشِفَاءٌ لِمَا فِي الصُّدُورِ وَهُدًى وَرَحْمَةٌ لِلْمُؤْمِنِينَ উচ্চারণ : ওয়া শিফাউ’ল লিমা- ফিচ্ছুদু-রি ওয়া হুদাও ওয়া রাহমাতুল লিল মু’মিনি-ন। অর্থ : এবং অন্তরের রোগের নিরাময়, হেদায়েত ও রহমত মুসলমানদের জন্য। ৩. ছুরা নাহলের ৬৯ নং আয়াতيَخْرُجُ مِنْ بُطُونِهَا شَرَابٌ مُخْتَلِفٌ أَلْوَانُهُ فِيهِ شِفَاءٌ لِلنَّاسِ উচ্চারণ : ইয়াখরুঝু মিমবুতু-নিহা- শারা-বুম মুখতালিফুন, আলওয়ানুহু- ফি-হি শিফ

ফজিলত :

রোগ মুক্তির ৬ টি আয়াতঃ পবিত্র কুরআনে কারীমের ৬ টি আয়াত ""আয়াতে শেফা বা রোগ মুক্তির আয়াত"" নামে পরিচিত। এগুলো পড়ার পূর্বে সুরা ফাতিহা পড়ে নেয়া উত্তম। আয়াতগুলো হচ্ছে: ১. সুরা তাওবার ১৪ নং আয়াত, – وَيفِ صُدُورَ قَوْمٍ مُؤْمِنِينَ উচ্চারণ- ওয়া ইয়াশফি ছুদু-রা ক্বাওমিম মু’মিনি-ন।  অর্থ : এবং আল্লাহ মু’মিনদের (মুসলমানদের) অন্তরসমূহ শান্ত করে দেন। ২. সুরা ইউনূসের ৫৭ নং আয়াত, وَشِفَاءٌ لِمَا فِي الصُّدُورِ وَهُدًى وَرَحْمَةٌ لِلْمُؤْمِنِينَ উচ্চারণ : ওয়া শিফাউ’ল লিমা- ফিচ্ছুদু-রি ওয়া হুদাও ওয়া রাহমাতুল লিল মু’মিনি-ন। অর্থ : এবং অন্তরের রোগের নিরাময়, হেদায়েত ও রহমত মুসলমানদের জন্য। ৩. ছুরা নাহলের ৬৯ নং আয়াতيَخْرُجُ مِنْ بُطُونِهَا شَرَابٌ مُخْتَلِفٌ أَلْوَانُهُ فِيهِ شِفَاءٌ لِلنَّاسِ উচ্চারণ : ইয়াখরুঝু মিমবুতু-নিহা- শারা-বুম মুখতালিফুন, আলওয়ানুহু- ফি-হি শিফ

Post a Comment

نموذج الاتصال